জাতীয়

এনটিআরসিএ যেভাবে পূরণ করবে ৬০ শিক্ষকের শুন্য পদ

  প্রতিনিধি ২৩ আগস্ট ২০২৫ , ২:০৯:৫৫                        

ইসলাম ডেস্ক: দেশের বেসরকারি স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রায় ৬০ হাজার শিক্ষক প্রয়োজন। এ পদগুলো বিশেষ বিজ্ঞপ্তি এবং নতুন নিয়োগ কার্যাক্রমের মাধ্যমে পূরণ করা হবে।

আরো পড়ুন:

টেকনিক্যাল স্কুল-কলেজেকে কঠোর সতর্কবার্তা দিলেন অধিদপ্তর

বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) সূত্র জানিয়েছে, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এক লাখের অধিক শিক্ষকের প্রয়োজন থাকলেও বিষয়ভিত্তিক যোগ্য প্রার্থী না থাকায় পদ পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে না। এ পদগুলো পূরণের জন্য নতুন করে সুপারিশমালা তৈরি করা হয়েছে। শিগগিরই এ সুপারিশমালা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।

সাংবাদিক নিয়োগ

বিশ্বব্যাপী শর্তসাপেক্ষে সাংবাদিক নিয়োগ

দেশের সকল জেলা–উপজেলা, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থানে
শর্তসাপেক্ষে সাংবাদিক নিয়োগ দেওয়া হবে।

  • 📌 বিঃদঃ এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অগ্রাধিকার
  • 🌍 দেশের ভেতরে–বাইরে উভয় স্থানেই আবেদন করা যাবে
  • 📝 নীতিমালা মেনে যাচাই–বাছাই সাপেক্ষে চূড়ান্ত নিয়োগ

এ বিষয়ে এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম জানান, মানসম্মত প্রার্থী না থাকায় প্রতি বছরই অনেক পদ ফাঁকা থেকে যাচ্ছে। কীভাবে এ পদগুলো পূরণ করা যায়, সে সংক্রান্ত একটি সুপারিশমালা প্রস্তু করা হয়েছে। শিগগিরই এটি মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।

এর আগে গত মঙ্গলবার ৬ষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রবেশ পর্যায়ে ৪১ হাজার ৬২৭ জন প্রার্থীকে নিয়োগ সুপারিশ করে এনটিআরসিএ। যদিও নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে এক লাখ ৮২২ জনকে নিয়োগের কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। যোগ্যপ্রার্থী না থাকায় প্রায় ৬০ হাজার ফাঁকাই থেকে গেছে।

তথ্যমতে, বেসরকারি স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানে এক লাখ ৮২২টি শূন্য পদের বিপরীতে ৬ষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিল এনটিআরসিএ। এতে আবেদন করেন ৫৭ হাজার ৮৪০ টি আবেদন জন। প্রেরিত শূন্যপদ বাতিলের আবেদনের প্রেক্ষিতে মোট ৭৮০টি পদের চাহিদা বাতিল করা হয়। এছাড়া ১২৫ জন প্রার্থী তাদের নিবন্ধন সনদে উল্লিখিত পদ বিষয় ও প্রতিষ্ঠান ধরণ বহির্ভূত পদে আবেদন করায় তাদের আবেদন বাতিল করা হয়। সবমিলিয়ে ৪১ হাজার ৬২৭ জনকে নিয়োগ সুপারিশ করে এনটিআরসিএ। আবেদন করেও বাদ পড়ে যান ১৬ হাজার ২১৩ জন।

এনটিআরসিএ জানিয়েছে, কিছু কিছু সাবজেক্টে পদের চেয়ে প্রার্থী সংখ্যা বেশি ছিল। এ পদগুলোতে চাইলেও সবাইকে সুপারিশ করা সম্ভব হয়নি। ফলে আবেদনকৃত সবাই সুপারিশ পাননি। মেধাতালিকায় এগিয়ে থাকা বেশি নম্বরপ্রাপ্ত প্রার্থীরা নিয়োগ সুপারিশ পেয়েছেন। বাদ পড়েছেন পিছিয়ে থাকারা।

Google News

প্রতিদিন ইসলাম অনলাইনের খবর পেতে
Google News ক্লিক করুন।

আরও খবর

Sponsered content

🌟 Subscribe করুন 🌟

সাবস্ক্রাইব না করলে নিউজ পড়তে পারবেন না 📢