• অপরাধ

    সংস্কারও অব্যাহত থাকবে, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, জাতিসংঘে প্রধান উপদেষ্টা

      প্রতিনিধি ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ৭:২২:১৮                        

    ইসলাম ডেস্ক: জাতিসংঘের ৮০তম অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আগামী বছর ফেব্রুয়ারিতে আমরা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। পাশাপাশি সংস্কারের কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। আমরা এমন একটা প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়ে যেতে চাই, যাতে করে পরবর্তী সময়ে যেই সরকার গঠন করুক, সংস্কার কাজ যেন চালিয়ে যায়।

    আরো পড়ুন:

    তিন দপ্তরের বাড়ি ভাড়ার প্রস্তাব একসঙ্গে পাঠাবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়,তবে বাতিল হচ্ছে আগের ফাইল

    ধোঁয়াশায় এনটিআরসিএঃ বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তি না কি ১৯তম নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি—কোনটি আগে

    নারিরা যেকোনো পোশাক পরিধান করতে পারেন: সাদিক কায়েম

    ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্যদিয়ে স্বৈরাচারকে বিদায় করে বাংলাদেশ আবারও ঘুরে দাঁড়াতে চাইছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

    📢 সাংবাদিক নিয়োগ

    দেশের সকল জেলা–উপজেলা, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থানে শর্তসাপেক্ষে সাংবাদিক নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে।

    ইমেইল ঠিকানা:

    শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ সময় ৯টার দিকে জাতিসংঘের ৮০তম অধিবেশনে দেয়া ভাষণে তিনি এ কথা বলেন।

    তিনি আরও বলেন, ছাত্র-জনতা রক্ত দিয়ে দেশ গড়ার সুযোগ দিয়েছে, ভেঙে পড়া রাষ্ট্রকে গড়ে তুলতে দরকার ছিল, ব্যাপক সংস্কারের। আমাদের লক্ষ ক্ষমতার সাম্য রক্ষা করা, যেখানে আর কোনো স্বৈরশাসকের আবির্ভাব হবে না।

    এ সময় বাংলাদেশ থেকে পাচার হয়ে যাওয়া অর্থ ফেরতে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চান প্রধান উপদেষ্টা।

    তিনি বলেন, দেশের পাচার হওয়া অর্থ পুনরুদ্ধারে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা খুবই জরুরি। গত ১৫ বছরে শত শত কোটি টাকা বিদেশে পাচার হয়েছে। আমাদের মূল কাজ টাকা ফেরত আনা। যেসব দেশ ও প্রতিষ্ঠান পাচার হওয়া টাকা গচ্ছিত রাখছে, তাদের কাছে ফেরত দেয়ার আহ্বান জানান তিনি।

    টাকা পাচার রোধে অন্তর্জাতিক কঠোর আইনেরও দাবি জানান প্রধান উপদেষ্টা।

    ড. ইউনূস জোর দিয়ে বলেন, বাংলাদেশের জনগণের প্রত্যাশা কেবল উন্নয়ন নয়— বরং জবাবদিহিতামূলক, গণতান্ত্রিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন। আর সেই লক্ষ্যেই সরকার কঠিন সংস্কার যাত্রা অব্যাহত রেখেছে।

    তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ইতোমধ্যে স্থানীয়ভাবে সংবেদনশীল অভিযোজনের নীতিকে মূল ভিত্তি হিসেবে গ্রহণ করেছে। আসন্ন কপ-৩০ সম্মেলনে আমরা তৃতীয় বারের মতো জলবায়ু পরিবর্তন রোধকল্পে আমাদের জাতীয় প্রতিশ্রুতি ঘোষণা করবো, যেখানে জলবায়ুর পরিবর্তনের বিরূপ প্রতিক্রিয়া প্রশমন লক্ষ্যের পাশাপাশি অভিযোজন উদ্যোগও থাকবে, গুরুত্ব পাবে ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল রক্ষা ও জলাভূমি পুনরুদ্ধার। একইসঙ্গে আমরা আশা করি যে বৈশ্বিক সম্প্রদায়, বিশেষ করে উচ্চ-কার্বন নিঃসরণকারী দেশগুলো, তাদের দায়িত্বটুকু আন্তরিকভাবে পালন করবে।

    Google News

    প্রতিদিন ইসলাম অনলাইনের সর্বশেষ খবর পেতে
    Google News ক্লিক করুন।

    আরও খবর

    Sponsered content