দেশের যে সকল মাদরাসার বেতন বন্ধ জন্য চিঠি প্রেরণ করলেন অধিদপ্তর। - protidinislam.com | protidinislam.com |  
জাতীয়

দেশের যে সকল মাদরাসার বেতন বন্ধ জন্য চিঠি প্রেরণ করলেন অধিদপ্তর।

  প্রতিনিধি ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ , ১:২৬:৩১ প্রিন্ট সংস্করণ

Spread the love

ইসলাম ডেস্ক: বন্ধ হতে চলেছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন ২৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের বেতন । প্রতিষ্ঠানগুলোর দাখিল পরীক্ষায় পাসের হার ১০ শতাংশের নিচে হওয়ায় বেতন বন্ধের এই উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এই ২৯ প্রতিষ্ঠানের প্রধানকে এ বিষয়ে কারণ দর্শানোর চিঠি পাঠানো হয়েছে। চিঠিটি সোমবার অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।

মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের উপপরিচালক (প্রশাসন) জাকির হোসাইন স্বাক্ষরিত শোকজ নোটিশে বলা হয়েছে, পাসের হার কম হওয়া এমপিও নীতিমালা পরিপন্থি। এ কর্মকাণ্ডে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। এই ২৯ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষক-কর্মচারীর এমপিও সাময়িকভাবে স্থগিত বা স্থায়ীভাবে বন্ধের ব্যবস্থা কেনো গ্রহণ করা হবে না তা আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে লিখিত আকারে জানাতে বলা হয়েছে।

শোকজের চিঠি পাওয়া ২৯ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে গাজীপুরের কালীগঞ্জের ফুলাদি গাউছিয়া সুন্নিয়া দাখিল মাদরাসার ৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ, পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ার দারুল মুহাম্মদিয়া আইডিয়া দাখিল মাদরাসার ৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ, নওগাঁর পত্নিতলা ছোট মহারান্দি টেকনিক্যাল দাখিল মাদরাসার ১০ শতাংশ, নওগাঁর পঞ্চপুর আলিম মাদরাসার ৯ দশমিক ০৯৫ শতাংশ, পত্নিতলা উপজেলার দিবার সিদ্দিকী নগর দাখিল মাদরাসা ৪ দশমিক ৩৫ শতাংশ, একই উপজেলার ফরিদপুর নেছারিয়া দাখিল মাদরাসার ৪ শতাংশ, একই উপজেলার হাট শাওলি ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসার ৪ দশমিক ৩৫ শতাংশ, টাঙ্গাইলের সখিপুর উপজেলার মুন্সিগঞ্জ মোকছেদিয়া দাখিল

মাদরাসার ৪ দশমিক ৩৫ শতাংশ, একই উপজেলার কচুয়া ওয়াজেদিয়া দাখিল মাদরাসার ৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ, রাজবাড়ীর পাংশার মাঝবাড়ি সিনিয়র এ এস এইচ আলিম মাদরাসার ৪ দশমিক ৭৬ শতাংশ, একই উপজেলার বাংলাদেশ হাট নেছারিয়া দাখিল মাদরাসার ৩ দশমিক ৮৫ শতাংশ, একই জেলার বালিয়াকান্দি উপজেলার নাটাপাড়া আবু জাফর দাখিল মাদরাসার ৭ দশমিক ১৪ শতাংশ, ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার জামেয়া ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসার ৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ এবং একই জেলার বোয়ালমারী উপজেলার হাবিহার নগর ফাজিল মাদরাসার ৪ দশমিক ৫৫ শতাংশ শিক্ষার্থী দাখিল পরীক্ষায় পাস করেছিলেন।

আরও খবর

Sponsered content

ENGLISH